মানুষের ব্যক্তিচরিত্র ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করি প্রতিকৃতি ভাস্কর্যে। যে ব্যক্তি বা মডেলের প্রতিকৃতি করছি, তার মুখের গঠন বা শেপটা প্রথমে ধরতে হয়। তার পর আসে ওই মুখটির প্রধান বিশেষত্ব গুলি। সঙ্গে ডৌল (volume) ও তল (plains) এর বোঝাপড়াটাও (understanding) করতে হয়। মডেলের অভিব্যক্তি সঠিকভাবে ধরতে পারলে ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। মডেলকে স্বাভাবিক ভাবে বসিয়ে রেখে বা তারসাথে কথা বললেও তার অন্তর্লোকের ভাবটি ফুটে ওঠে তার মুখে। শিল্পীকে সজাগ থাকতে হয় সেই বিশেষ রূপটি তার প্রতিকৃতিতে ফুটিয়ে তুলতে। তবেই সেটা স্বার্থক প্রতিকৃতি ও উন্নত শিল্পবস্তুতে পরিণত হয়।
মডেলের দাঁড়ানোর ধরণ ও ভাবভঙ্গি, দেহের কাঠামো (structure)…হার,পেশী ও চামড়ার বিশেষত্ব, এ সবের মধ্যেই জীবন্ত মানুষটির ব্যক্তিসত্তা প্রস্ফুটিত হয়। তার দেহের ভেতরে থাকে প্রাণবায়ু, রক্তস্রোত, আরো কতো কি। শিল্পীর অনুভবে যা ধরা পড়ে তাঁর ভাস্কর্যে (life study). শিল্পীর সঠিক অনুভব আর শিল্পনৈপুণ্যে যা জীবন্ত হয়ে ওঠে।
I try to portray the personality of the people in portrait sculpture. The shape of the person or model’s face I am portraying has to be captured first. Then comes the main feature of that face. It is also necessary to understand the volume and plains. Personality is revealed if the expression of the model can be captured correctly. Even if you keep the model sitting normally or talking, the feeling of her inner world comes out on her face. The artist has to be sensitive to embody that special form in his portrait. Only then does it become a self-portrait and an advanced art object.
The model’s standing style and posture, body structure, bone, muscle and skin characteristics- all of these reflect the personality of the living person. Inside his body is the breath of life, blood flow, and so much more. What the artist feels is captured in his sculpture (life study). The artist’s right feeling and craftsmanship come alive.